এক নজরে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন
এক নজরে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্প
একনজরে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের বিস্তারিত তথ্য
১. প্রকল্পের নাম |
“বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন (১ম সংশোধিত)” প্রকল্প |
||||
২. উদ্যোগী মন্ত্রণালয়/বিভাগ |
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় |
||||
৩. বাস্তবায়নকারী সংস্থা |
সমাজসেবা অধিদপ্তর, ঢাকা |
||||
|
|||||
৪. বাস্তবায়নকালঃ |
মেয়াদকাল |
অনুমোদনের তারিখ |
মূল মেয়াদের তুলনায় বৃদ্ধি |
সর্বশেষ অনুমোদিত মেয়াদের তুলনায় বৃদ্ধি |
|
৪.১. মূল অনুমোদিত মেয়াদ |
জুলাই, ২০১৭-জুন, ২০২০ |
১৯/১০/২০১৭ |
- |
- |
|
৪.২. ১ম সংশোধিত মেয়াদ |
জুলাই, ২০১৭-জুন, ২০২২ |
১১/০৬/২০১৯ |
২ (দুই) বছর |
- |
|
|
|||||
৫. অনুমোদিত ব্যয় |
মোট ব্যয় (লক্ষ টাকায়) |
জিওবি |
মূল অনুমোদিত ব্যয়ের তুলনায় বৃদ্ধি |
সর্বশেষ অনুমোদিত ব্যয়ের তুলনায় বৃদ্ধি |
|
৫.১. মূল অনুমোদিত ব্যয় |
৪৮৫৫.৭০ |
৪৮৫৫.৭০ |
- |
- |
|
৫.২. ১ম সংশোধিত ব্যয় |
৬০৬৯.৬১ |
৬০৬৯.৬১ |
২৫% |
- |
|
|
|||||
৬. প্রকল্প এলাকা |
বিভাগ |
জেলা |
উপজেলা |
- |
|
৬.১. মূল অনুমোদিত এলাকা |
৮টি |
৮টি |
৮২টি |
- |
|
৬.২. ১ম সংশোধিত এলাকা |
৮টি |
২০টি |
১০২টি |
- |
প্রকল্পের সাধারণ উদ্দেশ্য
প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্য |
সাধারণ উদ্দেশ্য :প্রকল্পের সাধারণ উদ্দেশ্য হলো প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন। বিশেষত তাদের যারা আদি ক্ষুদ্র ব্যবসা/পেশায় নিয়োজিত যেমন, কামার, কুমোর, নাপিত, বাশঁ ও বেত প্রস্তুতকারক, কাঁশা/পিতল প্রস্তুতকারী এবং জুতা মেরামত/প্রস্তুতকারী। |
|
সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যঃ ১। বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিতকরণ; ২। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যারা আদি ক্ষুদ্র পেশায় নিয়োজিত তাদের সঠিক সংখ্যা নিরূপন; ৩। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উপার্জনের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান; ৪। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাজের সুযোগ সৃষ্টি ও আত্মকর্মসংস্থানের ক্ষেত্র প্রস্তুতকরণ; ৫। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দক্ষতা বৃদ্ধি ও আয়বর্ধন মূলক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করে বেকারত্ব দূর করা; ৬। নিজস্ব পেশার টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ প্রদান করে পেশার মান উন্নয়নে একক/দল ভিত্তিক এককালীন অনুদান প্রদান করা হবে; ৭। তাদের বসবাসের উপযোগী পরিবেশ তৈরীতে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান; ৮। স্থানীয় জনপ্রশাসনকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে সম্পৃক্তকরণ; ৯। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও সামাজিক সুরক্ষা; ১০। অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতার সাথে সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি করা; ১১। পিছিয়ে পড়া ক্ষুদ্র পেশাজীবি সম্প্রদায়কে উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় সম্পৃক্তকরণ; দেশের ৮(আট)জেলার প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মোট ৪৬১১৯ টি পরিবারের ১,৮৬,৮৪৬ জন সদস্যকে উন্নয়ন কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করা।
সুনির্দিষ্ট কার্যক্রমসমূহ: ১। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যারা আদি ক্ষুদ্র পেশায় নিয়োজিত তাদের সঠিক সংখ্যা নিরূপন; ২। ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে উপার্জনের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান; ৩। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাজের সুযোগ সৃষ্টি ও আত্মকর্মসংস্থানের ক্ষেত্র প্রস্তুতকরণ; ৪। তাদের আদি পেশার টেকসই উন্নয়নে আর্থিক সহায়তার জন্য এককালীন অনুদান প্রদান; ৫। তাদের বসবাসের উপযোগী পরিবেশ তৈরীতে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান; ৬। স্থানীয় জনপ্রশাসনকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে সম্পৃক্তকরণ। ৭। টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতকল্পে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে উপযুক্ত দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে যথোপযুক্ত কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি; ৮। ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে কর্মক্ষম প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে চিহ্নিত করে স্ব-স্ব পেশার তালিকাভুক্ত ওস্তাদ ও ওস্তাদের অধীন প্রতিষ্ঠানে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি হাতে কলমে (On-the-Job) প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তোলা হবে। ৯। NTVQF-1 (National Training and Vocational Qualifications Framework) National Skills Quality Assessment System বেইজড On the Job প্রশিক্ষণ (হাতে কলমে) দেয়া হবে। ১০। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে উপযুক্ত পেশা ও আদি পেশায় নিয়োজিত করার লক্ষ্যে প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ; ১১। উদ্যোক্তা তৈরী। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস